যে কারণে কাদের মির্জার বি’রুদ্ধে মা’মলা নেয়নি পু’লিশ!

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সং’ঘ’র্ষে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চা’লক আলা উদ্দিনের হ’ত্যার অ’ভিযোগে মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে প্রধান আসা’মি করে নি’হ’তের ভাই মাম’লা দিলেও মা’ম’লা নেয়নি পু’লিশ। বৃহস্পতিবার (১১ মা’র্চ) সন্ধ্যার দিকে সিএনজিচালক আলা উদ্দিনের ভাই এমদাদ হোসেন বাদী হয়ে এই এজাহার দা’য়ের করেন।

তবে নোয়াখালী পু’লিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন রাত ১২টার দিকে বলেন, ‘মা’ম’লা রেকর্ড হয়নি। এজাহারে স’মস্যা আছে। ওনাকে বলা হয়েছে। পরে উনি ঠিক করে আনবেন বলেছেন।’ এ মা’ম’লায় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোটভাই কাদের মির্জাকে ১ নম্বর আ’সামি এবং তার ভাই সাহাদত হোসেন ও ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের তাশিকসহ ১৬৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

একাধিক সূত্র জা’নিয়েছে, মাম’লার বাদীও আ’তঙ্কে রয়েছেন। এদিকে স্থা’নীয়রা জা’নান, বসুরহাট পৌরসভা ভবনের সামনে ব্যা’পক আ’ইনশৃ’ঙ্খলা র’ক্ষাকারী বা’হিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। বাদী আলা উদ্দিনের ভাই এমদাদ হোসেন রাতে মোবাইল ফোনে বলেন, ‘এ বিষয়ে আগামীকাল (আজ শুক্রবার) আপনাদের জা’নানো হবে।’

গত মঙ্গলবার উপজে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মু’ক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের ওপর হা’ম’লার প্র’তিবাদে বসুরহাট বাজারের রূপালী চত্বরে এক প্র’তিবাদ সভার আয়োজন করে উপজে’লা আওয়ামী লীগ। পরে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সভায় আবদুল কাদের মির্জার অনুসারীরা সভার একেবারে শেষ মুহূ’র্তে কক’টেল ও গু’লি ছোঁ’ড়ে এবং সভার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ব্যা’পক ক’কটেল বি’ষ্ফো’রণ ঘ’টে।

এসময় সভাস্থল থেকে উপজে’লা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এক হয়ে মির্জা কাদেরের অনুসারীদের প্র’তিরো’ধ ক’রতে গেলে মাকসুদাহ গার্লস স্কুল রোড এলাকায় দু’গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পা’ল্টা, ক’কটেল বি’স্ফো’রণ ও গো’লাগু’লির ঘ’টনা ঘ’টে। এসময় পুরো বসুরহাট বাজারজুড়ে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করে।

থেমে থেমে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্ষ’মতাসীন দলের দু’গ্রুপের অনুসারীরা বসুরহাট বাজারের বিভিন্নস্থানে ককটেল বি’স্ফো’রণ, গো’লাগু’লি ও ভা’ঙচুর চা’লায়। প’রিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ক’রতে গিয়ে আ’হ’ত হন ওসি মীর জাহিদুল হক রনিসহ চার পু’লিশ। সংঘ’র্ষে উভ’য় পক্ষের অ’ন্তত ৫০ জন আ’হ’ত হন। পরে চিকি’ৎসাধীন অব’স্থায় গু’লিবি’দ্ধ সিএনজি চালক ও স্থা’নীয় যুবলীগ ক’র্মী মো. আলাউদ্দিন (৪০) মা’রা যান।